বাংলাদেশের কুরিয়ার সার্ভিসের দুর্দশা | Why Bangladesh's Courier Service is Lagging Behind?

আন্তর্জাতিক কুরিয়ার সার্ভিস কোম্পানিগুলো এক দেশ থেকে আরেক দেশে পণ্য ডেলিভারির কাজ সম্পন্ন করে থাকে | এক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানগুলো বিমান কিংবা জাহাজ ব্যবহার করে থাকে | 


বাংলাদেশের কুরিয়ার সার্ভিসের দুর্দশা


এরা সাধারণত পাঁচ থেকে সাত দিনের মধ্যে পণ্য বিশ্বের ই-কমার্স এর ওপর নির্ভরশীলতা বাড়ার পাশাপাশি কুরিয়ার সার্ভিস এর চাহিদাও প্রতিনিয়তই বাড়ছে | 


গ্রিক ও রোমান সভ্যতা থেকে কুরিয়ার সার্ভিসে প্রথম শুরু হয় কিন্তু যুগের পরিবর্তনের সাথে সাথে ফাস্ট ডেলিভারি এবং আধুনিকায়নের পরিবর্তন হয়েছে বর্তমানে বিশ্বের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে বাই রোড |


Why Bangladesh's Courier Service is Lagging Behind?


এর ট্রেনের মাধ্যমে বিভিন্ন পণ্য পার্সেল এবং ই-কমার্স ডেলিভারি সার্ভিস দিয়ে যাচ্ছে বিশ্বজুড়ে ই-কমার্সের গ্ উন্নত সাথে সাথে কুরিয়ার সার্ভিস এর ব্যাপক উন্নতি হয়েছে যার প্রেক্ষিতে বর্তমানে বিশ্বের কুরিয়ার এক্সপ্রেস এবং পার্সেল ডেলিভারি মারকেট সাইজ 350 মিলিয়ন ডলারের বেশি |

আধুনিক যুগের কুরিয়ার সার্ভিস শুরু মূলত ইউএসএতে হাজার 1852 সালে william fargo  যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম প্যাকেজ ডেলিভারি নামে প্রকাশিত হয় যুক্তরাষ্ট্র এবং ক্যালিফোর্নিয়ার গোল্ড রাশচলাকালে পনি এক্সপ্রেস নামের নতুন আরেকটি কুরিয়ার সার্ভিস নামে যাত্রা শুরু করে | 

বর্তমানে বিশ্বের প্রায় সব কিছুর ডিজিটাইজেশনের দিকে নজর দিচ্ছে বার্তায় কুরিয়ার সার্ভিস কোম্পানিগুলো বিভিন্ন অ্যাপস এবং ওয়েবসাইট ভিত্তিক করে আছে কাস্টমার চাইলে ঘরে বসেই অন্য লোকেশনে ডেলিভারি করতে পারে ডিজিটাইজেশন এর ফলে |



বাংলাদেশের কুরিয়ার সার্ভিসের দুর্দশা


কুরিয়ার সার্ভিসের দুর্দশা


করণা মহামারীর বিশ্বায়নের ফলে ইন্ডাস্ট্রিতে কিছুটা স্থবিরতা লক্ষ্য করা গেলেও ই-কমার্স ইন্ডাস্ট্রির সাথে সাথে কুরিয়ার এক্সপ্রেস এবং চিত্র পরিলক্ষিত হচ্ছে বর্তমানে বিশ্বে কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়া কোম্পানিগুলোর কার্যক্রমের উপর ভিত্তি করে বেশ কয়েকজনের ডেলিভারি সার্ভিস দেখতে পাওয়া যায় |


যেমন ইন্টারন্যাশনাল কুরিয়ার ডেলিভারি সার্ভিস স্টান্ডার্ড কুরিয়ার অভার্নাইট সার্ভিস এছাড়াও on-demand সার্ভিস ডেলিভারি ইত্যাদি সার্ভিস পাওয়া যায় রেগুলার স্ট্যান্ডার্ড সার্ভিস হচ্ছে সবচেয়ে পরিচিত সার্ভিস সাধারণ কুরিয়ার সার্ভিস প্রোভাইডার দুই থেকে চার দিন দিনের মধ্যেই গ্রাহকের  পণ্য ডেলিভারি সম্পন্ন করে থাকে | 



এ ধরনের সার্ভিস গুলো সাধারণত ইউপিএস ডি এইচ এল এক্স  ইত্যাদি কোম্পানিগুলো দিয়ে থাকে অনেক সময় পণ্য একদিনে ডেলিভারি দেওয়ার প্রয়োজন পড়ে আর বর্তমানে ই-কমার্স সাইট গুলোতে এর চাহিদা ব্যাপক হারে বাড়ছে তবে সেন্টে এক এলোকেশন বা একই দেশের মধ্যে হতে হবে |


আবার কিছু কিছু পণ্য একঘন্টার মধ্যেই ডেলিভারি দেয়া হয়ে থাকে যেমন খাবার এবং বর্তমানে ইয়াং জেনারেশনের কাছে এ ধরনের সার্ভিস তারা পার্ট টাইম হিসেবে নিয়ে থাকে এবং যা তাদের কাছে বেস্ট পপুলার অন্যদিকে বাংলাদেশের কুরিয়ার সার্ভিস প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলো |


এখনো পর্যন্ত কুরিয়ার সার্ভিস তারা ম্যানুয়ালি প্রদান করে যাচ্ছে যার কারণে পণ্য হারিয়ে যাওয়া প্যাকেজিং নষ্ট এছাড়াও দেরিতে ডেলিভারি এছাড়া বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় | এজন্য বাংলাদেশের কুরিয়ার সার্ভিস অনেক বাজে অবস্থায় আছে |


আরো পড়ুন:-


Post a Comment (0)
Previous Post Next Post